লেফটেন্যান্ট জেনারেল শেখ মামুন খালেদ অবসরপ্রাপ্ত, সাবেক ডিজি,ডিজিএফআই । স্বৈরাচার শেখ হাসিনার অনুগত, একান্ত অনুগত ও বিশ্বস্ত । বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড , গুম , আয়নাঘর ইত্যাদির মত সকল অপরাধের অন্যতম প্রধান ব্যক্তি । আওয়ামী লীগের আনুগত্য না করা অনেক কর্মকর্তার ক্যারিয়ারের ধ্বংসের জন্য জড়িত। ২৫ শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে ভারতের প্রত্যক্ষ প্রেসক্রিপশনে ও অংশগ্রহণে সংঘটিত বিডিআর হত্যাকান্ড চলাকালীন সময়ে পরিচালক, ডিজিএফআই হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সেনাবাহিনীর কোন ইউনিট বা কোন অফিসার যেন নিজ উদ্যোগে পিলখানায় অভিযান চালাতে না পারে তার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নেন । এমনকি কোন অভিযান প্রতিহত করার জন্য তিনি নিজে পিলখানার পাশে নিয়োজিত থাকেন দাড়ি পিলখানায় বেলা বারোটার দিকে যখন প্রচন্ড গোলাগুলি চলছিল তখন তিনি পিলখানা সংলগ্ন আম্বালা রেস্টুরেন্টে আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলে নূর তাপস জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মির্জা আজমের সাথে বৈঠক করেন । এই বৈঠক সংক্রান্ত কোনো তথ্য পরবর্তীতে তিনি কোন তদন্ত আদালতে উপস্থাপন করেননি । পুরস্কার স্বরূপ তাকে পরপর মেজর জেনারেল ও জেনারেল পদে পদোন্নতি দেয়া হয় । লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবর (অবসরপ্রাপ্ত) এরপর তাকে ডিজি , ডিজিএফআই হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় । আসিয়ান সিটি হাউসিং এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলামের সাথে যোগসাজোসে প্রকল্প থেকে অন্তত ৩০০০ কোটি টাকা লোপাট সহ বহুবিধ দুর্নীতির সাথে জড়িত । একজন কট্টর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোর বিরোধী।