হাসিনাবন্ধনা, চাটুকার সাংবাদিক ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর এজেন্ট হিসেবে শ্যামল দত্ত প্রসিদ্ধ

স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখতে দেশের বেশিরভাগ পত্রপত্রিকা ও মিডিয়া এবং তাতে কর্মরত একশ্রেণীর সাংবাদিক বছরের পর বছর তার তোষামোদি করে গেছে।সাংবাদিকতার নীতি-আদর্শ পরিহার করে তারা সরকারকে সমর্থন করেছে এবং হাসিনার অন্যায় ও নিষ্ঠুরতা প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছে। এরা সরকারের কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে নিজেদের সম্পদ বাড়িয়েছে এবং বিলাসী জীবনযাপন করছে। এ তালিকায় যেসব নাম দেখা যায়, তাদের সাধারণ মানুষও হাসিনার দালাল হিসেবে চিনতে পারে। চাটুকার সাংবাদিক শ্যামল দত্ত এর মধ্যে প্রসিদ্ধ।

সহ¯্রাধিক ছাত্র-জনতা হত্যা ও হাজার হাজার আহত করে গণঅভ্যুত্থানে পরাজিত হয়ে পালিয়ে তারই প্রভু ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন। এখনও সেখানে বসে আমার বাবার দেশ, বাবার দেশ বলে হুংকার দিচ্ছেন। দেশের মানুষের উপর শেখ হাসিনার এই প্রতিশোধের সহায়ক হয়ে উঠে একদল চাটুকার সাংবাদিক। তার কাছ থেকে বিপুল সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলের ক্ষমতাধর হয়ে তারা শেখ হাসিনার দালালি শুরু করে। এদের কাজই ছিল, নাওয়া-খাওয়া ভুলে দিনরাত হাসিনাবন্ধনা করা। শেখ হাসিনা যখন তার গড়া পুলিশ, র‌্যাব, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে জনগণের উপর স্টিমরোলার চালাচ্ছিলেন, তখন এসব দালাল সাংবাদিক হাসিনাকে রোমের স¤্রাট নিরোর মতো সিংহাসনে বসিয়ে বাঁশি বাজিয়ে তার চারপাশে ঘুরঘুর করেছে।

Search