প্রধান বেইমান শেখ রেহানার স্বামী শফিক সিদ্দিকের ছোট ভাই।
শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। সরকারি কমিশন বাণিজ্যে তিনি ও তাঁর স্ত্রী বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন এবং দেশে একাধিক ব্যবসায় গোপন বিনিয়োগ করেছেন।
ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) দীর্ঘদিন ধরে নাগরিকদের ফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আড়ি পাতছিল। এ কাজে সহায়তা করেছে নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত টাইগার আইটি, যা শাহনাজ সিদ্দিকীর মাধ্যমে এনটিএমসিতে যুক্ত হয়। এছাড়া, বিতর্কিত প্রতিষ্ঠানটি বিআরটিএ প্রকল্পও বাস্তবায়ন করছে।
বেসরকারি বিমান সংস্থা অনুমোদন, ঋণ ও বিনিয়োগে মদদ দিয়েছেন তারিক সিদ্দিক ও তাঁর স্ত্রী। এসব তথ্য আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সামনে এসেছে। তারিক, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার ভাইয়ের ছোট ভাই এবং হাসিনার নিরাপত্তাপ্রধান ছিলেন।
আয়নাঘরের মূল কারিগর তারিক আহমেদ সিদ্দিক!
আয়নাঘর মূলত তৈরি হয় ২০০৯ সালে। এর পেছনে কলকাঠি নেড়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিক।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা। শেখ রেহানার দেবর। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ তথা ভারতের অতি বিস্বস্ত বেতনভোগী ব্যক্তি । তাকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও বিবেচনা করা হয় । বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড , খুন , গুম,আয়নাঘর, কমিশন বাণিজ্য, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারি সহ ২০০৯ থেকে বাংলাদেশে সংঘটিত সকল অপরাধের জনক। ২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সমন্বয়কারী এবং পরবর্তীতে এ সংক্রান্ত
সকল তদন্ত প্রক্রিয়াকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার মুল কারিগর। পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পর ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে সেনাবাহিনী পিলখানার অভ্যন্তরে এপিসি নিয়ে প্রবেশ করার কারনে তিনি সেখানে নিজে উপস্থিত হয়ে অপারেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল হাকিম আজিজ কে সবার সামনে লাঞ্ছিত করেন। তিনি বিভিন্ন সংস্থায় থাকা তার পোষ্য কর্মকর্তাদের সহায়তায় সরকারের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্রের নেত্রিত্ব দিচ্ছেন ,যেমন প্রধান উপদেষ্টার কারযালয়, AHQ, DGFI, NSI, SSF, PGR, সচিবালয় ইত্তাদি।০৫ আগস্ট ২০২৪ এ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সাথেই ভারতে পলায়ন করেন। বর্তমানে সেখান থেকেই দেশকে অস্থিতিশীল করার সমস্ত ষ্ড়যন্ত্র নিয়ন্ত্রন করছেন।