লেফটেন্যান্ট জেনারেল চৌধুরীর হাসান সারওয়ার্দী (অবসরপ্রাপ্ত) , দ্বিতীয় লং কোর্স । প্রাক্তন জি ও সি ,নবম ডিভিশন সাভার , প্রাক্তন ডিজি , এস এস এফ , প্রাক্তন কমান্ডেন্ট, এনডিসি প্রাক্তন জিওসি , আরডক । একজন নীতিহীন , নারীলিপ্সু ও কুখ্যাত নাটক বাজ । স্বৈরাচার শেখ হাসিনার একান্ত অনুগত ও বিশ্বস্ত । তিনি স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে খুশি করার জন্য রানা প্লাজায় রেশমা নাটক সহ নানান রকম নাটক মঞ্চস্থ করেন ।এই নির্লজ্জ অফিসার সর্বপ্রথম সকল সামরিক নিয়মকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে সামরিক পোশাকে নৌকা মার্কার ব্রোচ পরিধান করা শুরু করেন ।পুরস্কার স্বরূপ তাকে এসএসএফ এর পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় । কিন্তু পরবর্তীতে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ না পাওয়ায় তিনি তার মতাদর্শ পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলে যান । এখন বিএনপির উপর মহল কে খুশি করার জন্য নানান রকম প্রতারণামূলক নাটক করে যাচ্ছেন । ২০১৯ সালে তার বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে সব ক্যান্টনমেন্টে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হয় ।২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রত্যক্ষদর্শী ডিজিএফআই কর্মকর্তার বিবরণ অনুযায়ী , ঘটনার দিন সকাল আনুমানিক ১১ ঘটিকায় তৎকালীন লেফটেন্যান্ট কর্নেল চৌধুরীর হাসান সারওয়ার্দী এবং তৎকালীন লেফটেন্যান্ট কর্নেল আজিজ (পরবর্তীতে সেনাপ্রধান) রংপুরের তৎকালীন সংসদ সদস্য মাহবুব আরা গিনীর নেতৃত্বে সাদা পতাকা হাতে পিলখানায় প্রবেশ করেন যার কারণ অদ্যাবধি অজ্ঞাত। এমনকি এই ঘটনাটি সকল তদন্ত দলের দৃষ্টি এড়িয়ে যায় বা এড়িয়ে যেতে বাধ্য করা হয়। এমনকি পরবর্তীতে কোন তদন্ত সংস্থা কর্তৃক তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় নাই ।