ব্রিগেডিয়ার ইমরুল কায়েস পরবর্তীতে মেজর জেনারেল ও মরহুম সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রদূত মো. মিজারুল কায়েসের ভাই।বিএ-১৯৫৬ মেজর জেনারেল মোঃ ইমরুল কায়েস (অবসরপ্রাপ্ত), প্রথম লং কোর্স । স্বৈরাচার শেখ হাসিনা এবং কুখ্যাত মেজর জেনারেল তারিক সিদ্দিকীর একান্ত অনুগত ও বিশ্বস্ত। প্রাক্তন পরিচালক , সিটিআইবি, ডিজিএফআই । ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে পিলখানায় বিডিআর হত্যাকান্ড চলাকালীন সময়ে তিনি ডিজিএফআইয়ের পরিচালক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন । ২৫ ফেব্রুয়ারি তিনি নিজে পিলখানা আশেপাশের এলাকায় অবস্থান নেন যেন কোনোভাবেই সেনাবাহিনী অথবা সেনাবাহিনীর কোন কর্মকর্তা নিজ উদ্যোগে পিলখানায় সামরিক অভিযান পরিচালনা করতে না পারে। পিলখানা এলাকায় অবস্থান করে তিনি পিলখানা পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসকারী বিভিন্ন বেসামরিক লোকজনের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে হত্যাকাণ্ডের মোবাইল ফুটেজ সংগ্রহ করেন এবং সকল তথ্য দাতাকে এ সকল ফুটেজ কোথাও প্রকাশ না করার জন্য হুমকি দেন । তার নিকট হত্যাকাণ্ডের প্রচুর পরিমাণে ভিডিও প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও তিনি কোন তদন্ত কার্যক্রমে সেগুলো উপস্থাপন করেননি । পুরস্কার স্বরূপ তাকে অতি দ্রুত মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি দেয়া হয়। একজন কট্টর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোর বিরোধী।