শেখ মাহবুবুর রহমান, যিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন, তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাকে এবং তার সহকর্মীদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। তদন্তের আওতায় আছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, যুগ্ম সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন, জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, যুগ্ম সচিব আবুল ফজল মীর ও যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হোসেনসহ আরও কয়েকজন। তাদের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট করে ঘুষ বাণিজ্য, অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মন্ত্রণালয়ের কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।দুদক ইতোমধ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে। তদন্ত কমিটির প্রধান হিসেবে দুদকের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তদন্তের মাধ্যমে এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে।
এই ধরনের দুর্নীতি ও অনিয়ম দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থাহীনতা সৃষ্টি করে। দেশকে রক্ষা করতে হলে প্রশাসনে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নৈতিকতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। এজন্য সরকারের পাশাপাশি জনগণকেও সচেতন ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।