আবুল ফজল মীর, যুগ্ম সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কর্মরত একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও লুটপাটের সাথে সম্পর্কিত হওয়ার অভিযোগে বেশ কিছু সময় ধরে আলোচনায় রয়েছেন। তিনি তার পদের সুযোগ নিয়ে সরকারি কাজের ক্ষেত্রে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে।
- অফিসিয়াল ক্ষমতার অপব্যবহার: আবুল ফজল মীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি নিজের অফিসিয়াল ক্ষমতাকে অপ্রত্যাশিতভাবে ব্যবহার করে সরকারি কাজে অনিয়ম করেছেন। এসব কর্মকাণ্ডে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা ও প্রক্রিয়াকে উপেক্ষা করা হয়েছে।
- দুর্নীতি ও আর্থিক অনিয়ম: তাঁর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থের অপব্যবহার এবং দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে। কিছু রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে, তিনি বিভিন্ন পদে থাকা অবস্থায় দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
- লুটপাট: তিনি, তার সহযোগীদের মাধ্যমে, সরকারি প্রকল্প ও বরাদ্দের টাকা লুটে নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে কিছু অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং সরকারের নজরদারি পদ্ধতির মাধ্যমে কিছু প্রমাণও পাওয়া গেছে।
- অনুগ্রহ ও প্রতিশ্রুতি আদান-প্রদান: সরকারি পদ-পদবির মধ্যে থেকেও তিনি বিশেষ কিছু ব্যক্তিদের সাথে অনুগ্রহ বা প্রতিশ্রুতি আদান-প্রদান করেছেন, যার ফলে প্রক্রিয়াগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়নি।
এ সকল অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে শাস্তির আওতায় আনার চেষ্টা করেছে, যদিও পুরো বিষয়টি এখনো তদন্তাধীন হতে পারে। তবে সরকার এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সচেষ্ট থাকে।