বিএ-৪৫৪৩ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম, ২৮ তম লং কোর্স। সম্পূর্ণ রূপে দুর্নীতিগ্রস্ত, ইসলামবিরোধী এবং ভারতপন্থী কর্মকর্তা। প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের ডান হাত। তিনি তার অধীনস্থ ইসলামিক মনোভাব সম্পন্ন সদস্যদের প্রতি ঘৃণা ও কঠোরভাবে দমন করতেন। এসআইঅ্যান্ডটি তে প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকার সময় তিনি প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ এর পুত্র লেফটেন্যান্ট( বর্তমানে ক্যাপ্টেন )ইসফাক কে সব ধরনের অনৈতিক সুবিধা প্রদান করেন এবং এর মাধ্যমে একটি বিশেষ পর্যালোচনা বোর্ডের মাধ্যমে (মূল পদোন্নতির বোর্ড নয়) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে তার পদোন্নতি নিশ্চিত করেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের বিশ্বাস অর্জনের জন্য তিনি সেনাবাহিনীর জার্নালে শেখ হাসিনার প্রশংসা করে অসংখ্য নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। এসআইঅ্যান্ডটি রেস্তোরায় ব্রিগেডিয়ার হুমায়ুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অসংখ্য ঘটনা রয়েছে। তবুও তৎকালীন কমান্ডেন্ট , আর এক কট্টর আওয়ামী লীগ সমর্থক মেজর জেনারেল (বর্তমানে লেফটেন্যান্ট জেনারেল) শাহিনুল হক (ক্রমিক নং ১৩) এর কোন ব্যবস্থা নেননি। একজন কট্টর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোর বিরোধী।আওয়ামী লীগ অনুগত বিশ্বাসঘাতকদের পুনর্বাসনের অংশ হিসেবে এখনো তিনি সেনাবাহিনীতে বহাল রয়েছে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ূন কাইয়ূম একজন প্রচন্ডরকম অসৎ, দুর্নীতিবাজ, আওয়ামীপন্থী ও ভারতপন্থী অফিসার।প্রচন্ড রকম দুর্ব্যবহারকারী ও বদমেজাজী ব্রিগেডিয়ার কাইয়ূমের পেছনে অনেকগুলো গোয়েন্দা রিপোর্ট থাকা সত্বেও জেনারেল আজিজ এর ছেলে লেঃ ইশফাককে কোর্সে ভালো রেজাল্ট করিয়ে সে প্রমোশন বাগিয়ে নেয়।
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের বিরোধী শক্তি, ভারতীয় অপতৎপরতা, গণহত্যা, দুর্নীতি, পতিত স্বৈরাচারের দোসর, পাহাড়ি সমস্যাসহ দেশবিরোধী সকল অপতৎপরতা নিয়ে পুলিশ, ডিজিএফআই, ডিবি, পিবিআই ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশের জন্য কাজ না করে এখনো ভারতের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে।